২. প্রসেসরঃ বর্তমানের iPhone 4-এর প্রসেসর হল 1GHz A4 processor। গেইম খেলাটা আরো বেশি উপভোগ্য করে তোলার জন্য কিংবা অ্যাপ্লিকেশন আরো দ্রুত রান করার জন্য অনুমান করা হচ্ছে যে নূতন আই ফোনে ব্যবহৃত হবে 1GHz Dual-core A5 processor। উল্লেখ্য একই প্রসেসর ব্যবহার করা হয় iPad2 -তে। তাছাড়া অরিজিনাল আইপ্যাডেও বর্তমান আইফোনের A4 processor ব্যবহার করা হয়েছিল।
৩. ক্যামেরা ঃ বর্তমান আইফোনের ক্যামেরাটি ৫ মেগাপিক্সেলের এবং 720P HD (720 progressive) video সাপোর্ট করে। ইতোমধ্যে এন্ড্রয়েড ফোনগুলিতে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা বিদ্যমান। তাই ধারণা করা হচ্ছে যে, নূতন আইফোনটিতেও ৮ মেগাপিক্সেল বা তদূর্ধ্ব মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা থাকতে পারে, ভিডিও হতে পারে 1080P HD।
৪. দ্রুতগতির ইন্টারনেট ঃ অনুমান করা যাচ্ছে iPhone 5 দ্রুতগতির নেটওয়ার্ক 4G LTE (Long Term Evolution 4G) সাপোর্ট করবে। কিন্তু LTE সাপোর্ট করার জন্য iPhone-এ LTE এন্টেনা ও বেসবেন্ড চিপ লাগাতে হবে যা হয়তবা iPhone-এর সাইজ বড় করে দিবে এবং এটা অ্যাপল হয়তবা চাইবে না। তবে নূতন iPhone দ্রুতগতির HSPA+ নেটওয়ার্ক সাপোর্ট করতে পারে যা নাকি 21mpbs ডাউনলোড স্পীড দিবে এবং এটিএন্ডটি এটার সার্ভিস দিবে। এক্ষেত্রে ভেরাইজন-কে নিয়ে অ্যাপলের অন্য পরিকল্পনা থাকতে পারে কারণ ভেরাইজন CDMA প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
৫. অপারেটিং সিস্টেমঃ ধারণা করা হচ্ছে নূতন iPhone-এ iOS 5 অপারেটিং সিস্টেম থাকবে।
৬. ক্লাউড সার্ভিসঃ অনুমান করা হচ্ছে নূতন iPhone-এ iCloud সার্ভিস অন্তর্ভুক্ত থাকবে যাতে রিমোটলি যেকোনো মোবাইল ডিভাইস ও কম্পিউটার থেকে গান এক্সেস করা যায় ও শোনা যায়। শুধুমাত্র গান-ই নয়, ছবি, ডকুমেন্ট, ভিডিও, অ্যাপ্লিকেশনও iCloud-এ রাখা যাবে ও ব্যবহার করা যাবে।
৭. ডিজিটাল ওয়ালেটঃ গুগল যেমন Nexus S 4G ফোনে গুগল ওয়ালেট চালু করেছে, এরকম ডিজিটাল ওয়ালেট iPhone-এও শুরু করা হতে পারে।
0 comments:
Post a Comment