AdGuru

This is default featured slide 1 title

The Largest and Most Popular technology news at Bengali, English, PC technology, computer, windows, hardware, software, reviews, PC gaming, tech news, software downloads, drivers, analysis and many more news enjoy, please stay tuned

This is default featured slide 2 title

The Largest and Most Popular technology news at Bengali, English, PC technology, computer, windows, hardware, software, reviews, PC gaming, tech news, software downloads, drivers, analysis and many more news enjoy, please stay tuned

This is default featured slide 3 title

The Largest and Most Popular technology news at Bengali, English, PC technology, computer, windows, hardware, software, reviews, PC gaming, tech news, software downloads, drivers, analysis and many more news enjoy, please stay tuned

This is default featured slide 4 title

The Largest and Most Popular technology news at Bengali, English, PC technology, computer, windows, hardware, software, reviews, PC gaming, tech news, software downloads, drivers, analysis and many more news enjoy, please stay tuned

This is default featured slide 5 title

The Largest and Most Popular technology news at Bengali, English, PC technology, computer, windows, hardware, software, reviews, PC gaming, tech news, software downloads, drivers, analysis and many more news enjoy, please stay tuned

Friday, October 9, 2015

Keyword Research for SEO


Keyword Research for SEO
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের একটি অন্যতম এবং এক অবিচ্ছেদ্দ্য অংশ  হচ্ছে কিওয়ার্ড  রিসার্চ [Keyword Research]

কিওয়ার্ড হচ্ছে শব্দগুচ্ছ আর এই শব্দগুচ্ছগুলোকে নিয়ে ঘাটাঘাটি বা রিসার্চ করাকেই হয়তো আপনি বলবেন কিওয়ার্ড  রিসার্চ। তাই না? সাধারণত সবাই এই কথাই বলবে যদি জিজ্ঞাস করা হয় যে কিওয়ার্ড  রিসার্চ কি?
আপনি যদি SEO তে নতুন হয়ে থাকেন বা SEO শিখতে চাচ্ছেন বা হয়তো আগে থেকে SEO সম্পর্কে টুকিটাকি জানেন, তাহলে আর এক মুহুর্ত দেরি না করে কিওয়ার্ড  রিসার্চ সম্পর্কে আপনার মগজটা ঝালাই করে নিন। পরে নিজেই আফসোস করবেন যে কেন কিওয়ার্ড  রিসার্চ কি তা শিখলাম না, জানলাম না।

কিওয়ার্ড  রিসার্চ কি?

যদি আমরা Organic/Natural/Paid সার্চ কে বিবেচনায় নিয়ে কিওয়ার্ড  রিসার্চ এর অর্থ বুঝতে চাই, তাহলে এক কথায় বলতে হবে কিওয়ার্ড  রিসার্চ এর মূল অর্থ হচ্ছে যেইসব শব্দ বা কিওয়ার্ড ব্যবহার করে একজন কাস্টমার/রিডার/ভিজিটর আপনার পণ্য/ওয়েবসাইট/ব্লগ/ব্যবসা সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে খুঁজে বের করবে, সেই শব্দ/শব্দগুচ্ছ/কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণা করাকেই কিওয়ার্ড  রিসার্চ বলে। অনলাইনে খোঁজ করলে হইতো কিওয়ার্ড  রিসার্চ এর আরো অনেক ধরণের তথ্য পাবেন কিন্তু আপাতত আপনাদের এর চেয়ে আর বেশি জানার প্রয়োজন মনে করছিনা।

কিওয়ার্ড  রিসার্চ কেন গুরুত্তপূর্ণ ?

আপনি যদি জানেন যে আপনার কাস্টমার/ভিজিটর কি চাইছে বা খুঁজছে, তাহলে আপনার পণ্যটি বিক্রি করা বা সেই কাস্টমার/ভিজিটরকে আপনার সাইট/ব্লগে নিয়ে আসা আপনার জন্য কঠিন কোন কাজ হবে না। যদি একজন কাস্টমার অনলাইনে একটা MP3  Player কিনতে চায় আর সার্চ ইঞ্জিন এ সার্চ করার পর সে একটি অনলাইন বুক স্টোর ওয়েবসাইট এর মধ্যে প্রবেশ করে, তাহলে বলুনতো সে কি করবে? কাস্টমারটি ওই বুক স্টোর ওয়েবসাইট থেকে কিছুই ক্রয় করবে না কারন সে বই কিনতে আসেনি। হয়তো আস্তে আস্তে আপনি এখন বুঝতে পারছেন যে কিওয়ার্ড এর ব্যাপারটা আসলেই কতটা গুরুত্তপূর্ণ। আরেকটু ক্লিয়ার করে দিচ্ছি, মনোযোগ দিয়ে পড়ুন - ধরুন আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অনলাইনে গাড়ির চাকা মানে ‘Car Tire’ বিক্রি করেন। প্রথমেই আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটটির জন্য সঠিক কিওয়ার্ডস/search terms গুলো জানতে হবে যেগুলো আপনার কাস্টমার/ভিজিটর সার্চ ইঞ্জিন এ সার্চ করার পর আপনার ওয়েবসাইট এর মধ্যে প্রবেশ করে আপনার পণ্যটি ক্রয় করবে। এই ক্ষেত্রে আপনার কিওয়ার্ডস/search terms হতে পারে – Car Tires, Automobile Tires, Vehicle Tires ইত্যাদি।

এখন বোধয় নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে কিওয়ার্ড  রিসার্চ আসলেই কতটা জরুরী ও গুরুত্তপূর্ণ একটি বিষয়। যারা নতুন SEO শিখতে চাচ্ছেন বা এই ফিল্ডে ফ্রীল্যান্সিং এর কাজ করতে আগ্রহী তাদেরকে আমি বলবো যে SEO এর সাথে অনেক বিষয় জড়িত। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এক্ষেত্রে প্রথমেই সাইটের জন্য এক বা একাধিক নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড বাছাই করতে হয়। কিওয়ার্ড বাছাই করবার আগে সময় নিয়ে গবেষণা করতে হয়। কিওয়ার্ড/ কিওয়ার্ড  রিসার্চ এর ধারণা ছাড়া এই লাইনে খুব বেশি একটা কিছু করতে পারবেন না। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই । মনোযোগ সহকারে চেষ্টা করলে আপনিও পারবেন । আপনার দ্বারা সম্ভব সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের কাজ

কিওয়ার্ড রিসার্চ না করলে কি হতে পারে?
যদি কেউ কিওয়ার্ড রিসার্চ না করে তাহলে সম্পূর্ণ সাইটের অপটিমাইজ করার চেষ্টা সম্পূর্ণই বৃথা বলে ধরে নেয়া যেতে পারে। যেকোনো কিছুর জন্যে খানিকটা জানাশোনা থাকা জরুরী। কোন কোন কিওয়ার্ড লিখে মানুষ সার্চ করে, কোন কিওয়ার্ডের সাথে কোন কিওয়ার্ড সামঞ্জস্য আছে, কোন কিওয়ার্ডে র‍্যাঙ্ক করা বা ভিজিটর পাওয়া সহজ হবে, কোনটাতে র‍্যাঙ্ক করা কঠিন হবে ইত্যাদি আরও নানা বিষয় জানাশোনা থাকলে সে অনুযায়ী ওয়েবসাইটকে তৈরি করে নিলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন পরিপূর্ণতা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে, নয়তো সব কিছু ভেস্তে যেতে পারে।





Please stay with this blog

Monday, February 2, 2015

Guideline for learning javascripts in Bengali

Guideline for learning javascripts in Bengali

প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন যে এটা কোনো টিউটরিয়াল নয়। আমি প্রোগ্রামিং রিলেটেড যতগুলো বই পড়েছি প্রায় প্রত্যেকটাতেই কম-বেশি কিভাবে এগুতে হবে তার একটা ধারনা দেয়া থাকতো। এরকম গাইডলাইন যে খুবই উপকারী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এইসব বই থেকে যা জানতে পেরেছি আর নিজের অভিজ্ঞতা থেকে যা বুঝতে পেরেছি নিচের লেখাগুলি তারই বহিংপ্রকাশ। এটা জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার গাইডলাইন হলেও আমি এখানে এমন কিছু কথাও বলেছি যা আপাতপক্ষে অপ্রাসঙ্গিক বলে মনে হলেও আসলে তা মোটেই নয়।


জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার কয়েকটা টিপস নিচে পয়েন্ট আকারে দেয়া হল
## জাভাস্ক্রিপ্ট শেখা শুরু করার আগে HTML আর CSS সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নিয়ে রাখা ভালো, আসলে নিয়ে রাখাই উচিত। কারও কারও মনে প্রশ্ন জাগতে পারে জাভাস্ক্রিপ্ট একটা স্বতন্ত্র প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ( আসলে স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ )হওয়া সত্ত্বেও এটা শিখতে হলে কেন আগে HTML, CSS শিখতে হবে। প্রশ্নটা হয়তোবা যুক্তিসঙ্গত কিন্তু যারা জানেন জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার প্রয়োজনীয়তা কি অর্থাৎ কেন তারা এটা শিখবেন তাদেরকে আর এই বিষয়ে কোনো ব্যখ্যা দেয়ার প্রয়োজন হবে না, তাছাড়া যেহেতু আমি এখানে জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার গাইড লাইন নিয়ে লিখতে বসেছি তাই আমি HTML, CSS নিয়ে বিস্তারিত লিখতে যাব না। তবে জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে হলে যে HTML, CSS এর মাস্টার হতে হবে এমন কোনো কথা নেই, এই দুটি বিষয় সম্পর্কে খুব অল্প জ্ঞান থাকলেই চলবে। কিন্তু কেউ যদি চায় যে সে জাভাস্ক্রিপ্ট এর মাস্টার হবে তখন অবশ্যই তার HTML, CSS এর মোটামুটি সকল ট্যাগ( আশা করি ট্যাগ কি তা আপনারা জানেন)নাড়াছাড়া করার মতো দক্ষতা থাকতে হবে। কেউ কেউ হয়তো এই কথায় বিরক্ত হতে পারেন, হওয়াটাই স্বাভাবিক, নাড়াছাড়া করার মতো দক্ষতা আবার কি? আসলে HTML, CSS এর মোট ট্যাগ সংখ্যা অনেক, সঠিক সংখ্যা আমি নিজেও জানি না। এতগুলো ট্যাগ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য মানুষের নিউরন সেলে ধরে রাখা অসম্ভব। তাছাড়া প্রত্যেকটা ট্যাগের( বেশিরভাগ ) অনেকগুলো property, method এবং value থাকেযাদেরকে একই ট্যাগের সাথে বসালেও ভিন্ন ফলাফল পাওয়া যায়। আবার কিছু ট্যাগ আছে যাদের কাজ প্রায় একইরকম, সেক্ষেত্রে উপযুক্ত ট্যাগ নির্বাচন করা জরুরি হয়ে পরে কারণ আপাত দৃষ্টিতে একইমনে হলেও প্রকৃত অর্থে তাদের কাজ করার প্রক্রিয়া ভিন্ন, তাছাড়া তখন আপনাকে SEO( Search Engine Optimization ) এর ব্যপারটিও মাথায় রাখতে হবে কারণ অনেক ট্যাগ আছে যেগুলোSEO এর জন্য মোটেই ভালো নয়,একজন ভালো ডেভেলপার হতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই প্রত্যেকটি বিষয় মাথায় রেখেই কাজ করতে হবে।
## HTML, CSS যেমন অসংখ্য ট্যাগ নিয়ে কাজ করে তেমনি জাভাস্ক্রিপ্টেরও অসংখ্য function, method, property ইত্যাদি আছে যার কারণে HTML, CSS এর মতোই একে reference language হিসেবে শিখতে হবে, আসলে এভাবে শিখলে ব্যপারটা অনেক সহজ হয়ে আসে। যারা C ল্যাঙ্গুয়েজ এর সাথে পরিচিত অর্থাৎ যারা C এর একটু-আধটু শিখেছেন তাদের জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট এর প্রাথমিক ব্যপারগুলো শেখা পান্তাভাত ছাড়া আর কিছুই না। তাই আমি বলব যেকোনো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ অথবা স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার আগে C এর অন্তত প্রাথমিক অর্থাৎ মৌলিক বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা নেয়া উচিত। একে অযথাই “Mother of all Programming Language” বলা হয় না। জাভাস্ক্রিপ্ট শেখা শুরু করেছেন মানে আপনি প্রোগ্রামিং এর দুনিয়ায় পদার্পণ করেছেন অথচ প্রোগ্রামিং কি তাও যদি আপনি ভালোভাবেবুঝতে না পারেন তাহলে পদে পদে আপনাকে ক্ষান্তহতে হবে, সেক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে পরে শেখাটাই বাদ দিয়ে দিবেন, এটাই স্বাভাবিক( আমি নিজেও একই পরিস্তিতির শিকার )। শুধু প্রোগ্রামিং এর সংজ্ঞা জানলেই হবে না, প্রোগ্রামিং জিনিসটা কি তা ভালোভাবে নিজ থেকেই বুঝতে হবে আর এর জন্য শ্রেষ্ঠ উপায় হল অন্তত এক মাস C নিয়ে ঘাটাঘাটি করা। এভাবে শিখতে থাকলে বা প্রাকটিস করতে থাকলে আপনার নিজের ভিতরেই প্রোগ্রামিং এর একটা সহজ, ত্রিমাত্রিক সংজ্ঞা তৈরি হবে আর তখনই আপনি বুঝতে পারবেন প্রোগ্রামিং এর মৌলিক ব্যপারটা আপনি বুঝে ফেলেছেন। তাছাড়া জাভাস্ক্রিপ্ট হচ্ছে একটি Object Oriented Programming Language( OOP ), যেসকল ল্যাঙ্গুয়েজ object নিয়ে কাজ করে তাদেরকে Object Oriented বলা হয়। প্রোগ্রামিং বা স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ সাধারণত দুই প্রকার- action বা function oriented( C, Fortran ইত্যাদি ) আর object oriented( C++, Java, Javascript, Python, PHP, Ruby, Objective C, C# ইত্যাদি ) । শেষেরটা function কে নিয়ে কাজ করে। যেকোনো OOP ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার আগেই AOP ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে নেয়া উচিত কারণ প্রথমেই OOP শিখতে গেলে আপনার কাছে ব্যপারটা অনেক জটিল মনে হবে আর প্রত্যেকটা কোডের অর্থও কখনো শতভাগ বুঝতে পারবেন না, কন্সেপ্টটা ভাসা ভাসাই থেকে যাবে। এটা নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে যে ভাসা ভাসা জ্ঞানের স্থায়িত্ব কখনোই দীর্ঘ হয় না আর তা ব্যক্তির আত্মবিশ্বাসও অনেকটা কমিয়ে দেয়।
এখানে দুটি কথা অবশ্যই বলে রাখা বাঞ্ছনীয়, প্রথমতC ভালোভাবে শিখতে হলে আপনাকে কমপক্ষে ছয়মাস সময় দিতে হবে, যেহেতু আপনি জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে চাচ্ছেন আর এটাই আপনার মুখ্য উদ্দেশ্য তাই আপনার C ল্যাঙ্গুয়েজ এর উপর বেসিকধারণা থাকেলই চলবে আর এর জন্য এক মাসের বেশি লাগার কথা নয়। দ্বিতীয়ত HTML, CSS কে দয়া করে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর দলে ফেলবেন না কারণ এদের প্রথমটি হচ্ছে markup ল্যাঙ্গুয়েজ আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে markup করার পর এর স্টাইল দেয়ার জন্য, যদিও তাদেরকে সার্বজনীনভাবে“স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ” এর দলে ফেলা হয়।
আর হে C শিখতে আপনি যতটুকু আনন্দ পাবেন জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে তার সিকিভাগও পাবেন না বরং বিরক্ত হবার কথা। তাই প্রথমে C শিখে জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার সময়টাকে রিডিউস করে নেয়াই ভালো। C শেখাটা আপনার হবিও হতে পারে কিন্তু জাভাস্ক্রিপ্টআপনি শিখবেন প্রফেশনাল কাজ করার উদ্দেশে।
## একেবারে প্রথমেই আমি HTML, CSS কে কিভাবে reference এর ভিত্তিতে সহজে ব্যবহার করা যায় তা বলার চেষ্টা করেছি, যদিও আমার জাভাস্ক্রিপ্ট নিয়ে লেখার কথা। এর কারণ Document Object Model ( DOM ) নামের একটা ব্যপার আছে যেটা স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ( জাভাস্ক্রিপ্ট হতে হবে এমন কোনো কথা নাই )এর সাথে যুগপৎ হয়ে কাজ করে। এর সাহায্যে HTML এর যেকোনো ট্যাগ কে object হিসেবে ধরে নিয়ে কাজ করা যায়, এভাবে করলে অনেক জটিল কাজ সহজে হয়ে যায়। Object কি তা আমি আগেই বলেছি, যেহেতু এটা কোনো টিউটরিয়াল নয় তাই আমি এখানে object বা action এর কোনো ব্যাখা বা উদাহারণ দেবনা।
## প্রথম থেকেই আমি referenceশব্দটি অনেকবার ব্যবহার করে আসছি কিন্তু আসল রেফারেন্সই এতক্ষণ ধরে দেয়া হয়নি, আমি বলেছিলাম reference এর ভিত্তিতে জাভাস্ক্রিপ্ট শিখলে শেখাটা অনেক সহজ হয়ে যায়। এখন আসি আসল reference এর কথায়। প্রথমেই বলে নেই reference শব্দটির দ্বারা আমি আসলে কি বুঝাতে চেয়েছি। জাভাস্ক্রিপ্ট কিংবা অন্য যেকোনো কিছুশেখার সময় আপনি অবশ্যই বিভিন্নরকম বই পড়বেন বা অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের শরণাপন্ন হবেন?এখানেreference বলতে আমি এইসব বই কিংবা ওয়েবসাইটকেই বুঝাচ্ছি। এরকম অনেক বই( হার্ডকপি বা সফটকপি) বা ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি জাভাস্ক্রিপ্ট শেখা শুরু করে দিতে পারেন। তবে বাংলা টিউটরিয়ালের শরণাপন্ন না হয়ে ইংরেজি বই বা ওয়েব টিউটরিয়ালের দিকে ঝুঁকাই ভালো কারণ ইংরেজিতে আপনিজাভাস্ক্রিপ্টের আগাগুড়া সবকিছুই পাবেন যেমন- http://www.w3schools, http://www.developphp.com কিংবা জাভাস্ক্রিপ্টের অফিসিয়াল ডকুমেন্টেশনে আপনি এর সবকিছুই পাবেন, এরকম কোনো একটি সাইট কিংবা কয়েকটা বইকে জাভাস্ক্রিপ্টের টিউটরিয়াল+রেফারেন্স দুটি হিসেবেই কাজে লাগাতে পারবেন। তাছাড়া এরকম সাইট এ আপনি জাভাস্ক্রিপ্টের সকল আপডেট তথ্যও পাবেন। এখানে আরেকটা কথা যোগ করা প্রয়োজন- অনেকেই আছেন যারা ভিডিওটিউটরিয়াল দেখে শিখতে বা কাজ করতে বেশি পছন্দ করেন কিন্তু জাভাস্ক্রিপ্টশেখার ক্ষেত্রে ভিডিও টিউটরিয়াল উপযুক্ত নয় কারণ জাভাস্ক্রিপ্টের পাল্লা অনেক দীর্ঘ, কোনো ভিডিওটিউটরিয়ালই এর সম্পূর্ণটা কাভার করতে পারবে না। তবে ভালোভাবে এর বেসিকটা শেখার পর বিভিন্ন ধরণের ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করার সময় কিংবা বিভিন্ন ধরণের ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে কাজ করার সময় ভিডিওটিউটরিয়ালের( lynda, tutplus, infiniteskills, youtube ইত্যাদি)সাহায্য নেয়া যেতে পারে।
## ফ্রেমওয়ার্ক: যারা CSS ভালোভাবে শিখেছেন তারা ফ্রেমওয়ার্ক শব্দরটিত সাথে পরিচিত। আপনারা হয়তো CSS এর দু-চারটা ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে কাজও করে থাকবেন। আসলে ফ্রেমওয়ার্ক হচ্ছে বিশেষ বা নির্দিষ্ট কোনো কাজের জন্য একটা স্বয়ংসম্পূর্ণ প্লাটফর্ম যাতে করে কাজটা সহজে, অল্প সময়ে এবং শতভাগ কার্যকরভাবে করা যায়। জাভাস্ক্রিপ্ট হোক, CSS হোক বা অন্য কিছুই হোকফ্রেমওয়ার্কের সংজ্ঞা একই। কয়েকটা উদাহারণ দিলে হয়তো ব্যপারটা সহজেই বুঝতে পারবেন-- CSS নিয়ে ওয়েবসাইট ডিজাইন করার সময় সাইটটিকে রেস্পনসিভ করার কাজে Less Framework খুব বেশি ব্যবহৃত হয়, আবার একটি উৎকৃষ্ট মানের এবং রেস্পনসিভ ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে Bootstrap নামক একটি ওপেন সোর্স ফ্রেমওয়ার্ক অনেক কাজের। এখন কথা হচ্ছে ওয়েবসাইট ডিজাইন তো HTML, CSS দিয়ে এমনিতেই করা যায় তাহলে অযথা ফ্রেমওয়ার্কের ঝামেলা করার দরকার কি? এর উত্তর অবশ্য আমি আগেই দিয়েছিলাম, আপনি যদি এই ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে Bootstrap ব্যবহার করেন তাহলে একসাথে অনেক সুবিধা পাবেন আর তা হল- (১) আপনার অনেক সময় বাঁচবে আপনি যদি প্রফেশনাল হয়ে থাকেন তাহলে সময়টা আপনার কাছে অনেক বড় একটা ফ্যাক্ট। (২) আপনার ডিজাইনটি নিট অ্যান্ড ক্লিন থাকবে এবং এর কার্যকারিতা থাকবে শতভাগ। (৩) আপনার ওয়েবসাইট একই সাথে রেস্পনসিভ( এক সাথে অনেক ডিভাইসের জন্য কার্যকরী ) হয়ে যাবে। (৪) আর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনার কাছে কাজটা অনেক সহজ হয়ে উঠবে, আপনি যদি CSS ভালোভাবে নাও জানে তারপরও প্রফেশনালদের মত কাজ করতে পারবেন।
আমি Bootstrap ফ্রেমওয়ার্কের মাধ্যমে আপনাদেরকে ফ্রেমওয়ার্ক সম্পর্কে একটা ধারনা দিতে চেয়েছি। এক-এক ফ্রেমওয়ার্কের সুবিধা, কাজের ধরণ এবং উদ্দেশ্য একেক রকম।
এখন আসি জাভাস্ক্রিপ্টের ফ্রেমওয়ার্কের কথায়। এতক্ষণ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে যা যা বলেছি তা জাভাস্ক্রিপ্টফ্রেমওয়ার্কের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
জাভাস্ক্রিপ্টের ফ্রেমওয়ার্কগুলা যে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়েই তৈরি হতে হবে এমন কোনো নেই, তবে সাধারণত কোর পার্টটা জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়েই হয়ে থাকে, যার কারণে আপনি ভালোভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট পারলেও ফ্রেমওয়ার্ক আবার নতুন করে শিখতে হবে। তবে ফ্রেমওয়ার্ক শেখার ক্ষেত্রেও আপনি একই পন্থা অবলম্বন করবেন অর্থাৎ রেফারেন্স হিসেবে শিখবেন আর এর জন্য ফ্রেমওয়ার্ক এর অফিসিয়াল ডকুমেন্টেশনই হচ্ছে বেস্ট। জাভাস্ক্রিপ্টের অধিক ব্যবহৃত কয়েকটা ফ্রেমওয়ার্কসম্পর্কে নিচে কিছু তথ্য দেয়া হল--
jQuery: সাধারণত animation, slider ইত্যাদি নিয়ে কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, এটাকে javascript library বলা হয়। jQuery Mobile দিয়ে স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ইত্যাদির জন্য বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করা হয়।
AJAX( Asynchronous JavaScript and XML ): এটাও জাভাস্ক্রিপ্টের একটি অতি পরিচিত ফ্রেমওয়ার্ক। AJAX এর মূল কাজ হচ্ছে সার্ভারে ডাটা আদান-প্রদান করা, কোনো একটি ওয়েব পেজের সম্পূর্ণ লোড না করে নির্দিষ্ট অংশ আপডেট করা।
AngularJS: Single Page Application( SPA ) এর জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকরী। এটা শেখাও খুব সহজ।
JSON( JavaScript Object Notation ): এটা XML এর পরিবর্তে শেখা যেতে পারে, এটাও syntex-এর ভিত্তিতে ডাটা বিনিময়ের কাজ করে থাকে।
তাছাড়াও Encoder, Meteor ইত্যাদি জাভাস্ক্রিপ্টের আরও অনেক ফ্রেমওয়ার্ক আছে।
Google Maps API( Application Programming Interface ) নিয়ে কাজ করার জন্যও জাভাস্ক্রিপ্ট অতুলনীয়।
শেষবেলা এসে আমি এই কথাটাই বলব যে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুধুমাত্র কয়টা লজিক এর ভিত্তিতে কাজ করে অর্থাৎ যত ভালোভাবে এলগরিদম ডিজাইন করতে পারবেন আপনি ততোই ভালো প্রোগ্রামার হতে পারবেন। জাভাস্ক্রিপ্ট যেহেতু প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের অন্তর্ভুক্ত এটির বেলায়ও তাই কথাগুলো প্রযোজ্য। আপনি যদি এলগরিদমের ব্যপারটা বাদ দিতে চান তাতেও কোনো সমস্যা নেই কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনি স্বনির্ভরতা হারাবেন অর্থাৎ আপনি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করতে পারবেন ঠিকই কিন্তু নিজের তৈরি লজিক আর এলগরিদমের সাহায্যে কোনো অ্যাপ্লিকেশান বা সফটওয়্যার তৈরি করার যে আনন্দ তা থেকে অবশ্যই বঞ্চিত হবেন। এলগরিদমের ব্যপারটা নিজের কাছে স্পষ্ট করার জন্য সবচেয়ে উত্তম ল্যাঙ্গুয়েজ হচ্ছে C.

Please stay with this blog

10 Best Smartphone for the year of 2024

 প্রযুক্তির নিত্যবদলের সঙ্গে থাকা চাই নতুন স্মার্টফোন। চলতি বছরে নতুন কী কী স্মার্টফোন বাজারে আসছে, তাও তো জানা চাই। জেনে নিন, চলতি বছরে আসবে এমন স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে সেরা কয়েকটির বৃত্তান্ত। ভ্যালুওয়াক ডটকম অবলম্বনে লিখেছেন রানা আব্বাস
এইচটিসি ওয়ান এম৯

10 Best Smartphone for the year of 2015

বাজার কাঁপাতে আসছে দুর্দান্ত স্মার্টফোন-ওয়ান এম ৯! ধারণা করা হচ্ছে, এ ফোনটি দিয়ে অ্যাপল, স্যামসাংয়ের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে নামবে এইচটিসি। আগামী মার্চে বার্সেলোনায় অনুষ্ঠেয় বিশ্ব মোবাইল কংগ্রেসেও ফোনটি প্রদর্শন করবে না এইচটিসি। ফলে অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন।
সনি এক্সপেরিয়া জেড ৪
10 Best Smartphone for the year of 2015
২০১৪ সালটা ভালো যায়নি সনির। ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠতে সনি নজর দিচ্ছে মুঠোফোনে। এ বছর তারা আনছে এক্সপেরিয়া জেড ৪। ফোনটিতে থাকছে আট-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৮১০ প্রসেসর, ৪ গিগাবাইট র্যা ম ও কোয়াড এএইচডি পর্দা।

এলজি জি ৪
 
10 Best Smartphone for the year of 2015 

এলজি জি৩ ফোনই এই প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে সেরা স্মার্টফোন। আরও এক ধাপ এগোতে চায় এলজি। আসছে গ্রীষ্মে বাজারে আনতে যাচ্ছে জি৪।
আইফোন ৭
10 Best Smartphone for the year of 2015
অ্যাপলের পণ্য মানেই বাজারে হইচই, মানুষের তুমুল আগ্রহ। আবারও আলোড়ন সৃষ্টি করতে এ বছর অ্যাপল বাজারে আনছে আইফোন ৭। কিছু সমালোচনা থাকার পরও আইফোন ৬ পেয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। দেখা যাক, সেটিকে ছাড়াতে পারে কি না অ্যাপলের নতুন সংযোজন।
 

মাইক্রোসফট লুমিয়া ৯৪০

নকিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক টুটে যাওয়ার পর মাইক্রোসফট হাঁটছে নিজেদের মতো করেই। এ বছর তারা বাজারে আনতে যাচ্ছে লুমিয়া ৯৪০। এ ফোনে থাকবে অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ-১০।
আইফোন ৬এস

আইফোন ৭-এর তুলনায় ‘ছোট’ পরিসরে স্মার্টফোন আইফোন ৬এস। মূলত অ্যাপল ঘড়ির জন্য এ ফোনটা আনছে অ্যাপল।
নেক্সাস ৬

প্রযুক্তির দুনিয়ায় গুগল হতে পারে বিরাট এক নাম। তবে স্মার্টফোনের দুনিয়ায় গুগলের অবস্থান খুব একটা শক্ত নয়। নতুন কিছুর প্রত্যাশায় গুগল বাজারে আনছে নেক্সাস ৬। তবে আগেরগুলোর তুলনায় এটির দাম আরও বেশি হতে পারে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৬

গত বছর বাজারে এসেছিল গ্যালাক্সি এস৫। তবে খুব একটা সাড়া ফেলতে পারেনি। নতুন কিছুর আশায় এবার স্যামসাং বাজারে আনছে ‘এস’ সিরিজের ষষ্ঠটি।
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৫

২০১৪ সালে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৪। তবে সামগ্রিকভাবে গেল বছরটা খুব একটা ভালো যায়নি এই কোরীয় ইলেকট্রনিকস প্রতিষ্ঠানের। তবে ‘ব্যর্থতা’ পুষিয়ে নিতে এ বছর স্যামসাং বাজারে আনছে গ্যালাক্সি নোট ৫। গুজব রয়েছে, গ্যালাক্সি নোট ৫-এর মাধ্যমে প্রথম ফোরকে রেজ্যুলেশনের পর্দা দিয়ে মুঠোফোন বাজারে নিয়ে আসতে যাচ্ছে স্যামসাং।

ওয়ান প্লাস টু
 
10 Best Smartphone for the year of 2015 

ওয়ান প্লাস ওয়ানের দাম নিয়ে ছিল নানা সমালোচনা। এবার ওয়ান প্লাস টু কতটা আকর্ষণ করতে পারে গ্রাহকদের, সেটিই দেখার। শোনা যাচ্ছে, নতুন ফোনটিতে থাকবে ৪ গিগাবাইট র্যা ম, স্ন্যাপড্রাগন ৮১০ প্রসেসর ও ৩৩০০ অ্যাম্পিয়ার-আওয়ার ব্যাটারি ও ৫.৫ ইঞ্চি টুকে পর্দা।

Please stay with this blog

Thursday, January 15, 2015

How to search and download your favorite movie

আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনি সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভালো মুভি খুজে বের করবেন এবং কিভাবে টরেন্ট থেকে সেই মুভি ডাউনলোড করবেন।
চলুন শুরু করা যাক।


টরেন্ট দিয়ে মুভি নামানোর জন্য টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার থাকতে হয়।এখান থেকে utorrent নামিয়ে নিন।
আমি ছবির মাধ্যমে দেখিয়ে দিবো কিভাবে সার্চ করবেন।তাই আমার ছবি গুলো ভালো ভাবে লক্ষ্য করুন।
 
How to search and download your favorite movie

ছবিতে দেখুন।আমি লিখেছি Dark night rises imdb.   IMDB (Internet movie Data Base) হলো ছবির তথ্য ভান্ডার।আপনি যদি ছবির নাম ভুলে যান বা আংশিক মনে রাখেন তবে আংশিক অংশ এর সাথে iMDB লিখে সার্চ দিবেন।তাহলে আসল নাম সহজেই পেয়ে যাবেন। IMDB তে যেকোনো ছবির বিস্তারিত বর্ননা দেয়া আছে।


How to search and download your favorite movie
এখন ছবি এর নাম টা সিলেক্ট করে কপি করুন।এরপর এখানে যেয়ে পেস্ট করুন।এটা হলো টরেন্ট সাইট এর সার্চ ইঞ্জিন।
 
How to search and download your favorite movie
এবার লক্ষ্য করুন অনেক ফলাফল এসেছে।এবার আপনার পছন্দ মত ভিডিও কোয়ালিটি দেখে সিলেক্ট করে ভেতরে প্রবেশ করুন।আমি একটা তে প্রবেশ করে দেখিয়ে দিচ্ছি।

The Pirate Bay আমার কাছে সবচেয়ে সেরা টরেন্ট সাইট।এখানে মতামত দেখে খুব সহজেই বুঝতে পারা যায় ছবিটা কেমন।

আমি গোল করে কয়েকটা জিনিশ দেখিয়ে দিয়েছি।ছবির সাইয,সিডারস এবং পিয়ারস।এবং ডাউনলোড এর লিঙ্ক।সিডার টরেন্ট ডাউনলোড এর জন্য অন্যতম গুরুত্বপুর্ন।কারন সিডার যত বেশি হবে তত ডাউনলোড স্পিড বেশি পাবেন। Get This Torrent (ম্যাগনেট লিঙ্ক) এ ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

YiFi-TorrenT


আমার অন্যতম সেরা টরেন্ট মুভি সাইট।এখানে সব মুভির কোয়ালিটি 720p/1080p এর।তাই মুভি সেইরকম হয়।আর এলইডি মনিটর থাকলে তো কথাই নাই।
ছবিতে লক্ষ্য করুন ছবির সাইয মাত্র 1.6GB এবং 1080p. ছবি নামানোর সময় সিডার খেয়াল করে নিবেন। Download direct  এ ক্লিক করলে এক্টা ফাইল ডাউনলোড হবে।অইটা তে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হবে।আর Download Torrent এ ক্লিক করলে সরাসরি ডাউনলোড শুরু হবে।
ঠিক মত গুছিয়ে না লেখার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।


Please stay with this blog

Free blog domain name with start your blogging

 আজকের পোস্টে আমি আপনাদের কিছু ফ্রি ডমিনের সন্ধান দেব। আমার নেক্সষ্ট পোস্ট আসবে কিছু ফ্রি হোস্টিং সাইটের উপর। তো আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক-

Free blog domain name with start your blogging



১. cz.cc: ফ্রি ডমিন এর ভিতর cz.cc বেশ নামি দামি। এরা ২ বছরের জন্য মোট ৪টি ফ্রি ডমিন দেয়। তার মানে cz.cc রেজিস্ট্রেশন করে ২ বছরের জন্য ডমিনের মালিক হয়ে যেতে পারেন। cz.cc সুবিধা গুলো নিম্নে দেওয়া হল।
• এক একাউন্টে থেকে আপনি ৪ টা ডমিন নিতেপারবেন ২ বছরের জন্য।
• DNS, Domain Forwording, Name Record, MX service এর সুবিধা রয়েছে।
• প্রথম ২ বছরের পর রিনিউ করতে মাত্র ৩ ডলার লাগবে।
• রেফারেলের সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে এক্সট্রা ইনকাম করতে পারবেন।
২. co.cc: আমার দেখা ফ্রি ডমিন গুলোর ভিতর co.cc আনেক ভাল। co.cc তে রেজিস্ট্রেশন করলে আপনি পুর ১ বছরের জন্য ডমিনের মালিক হয়ে যাবেন। co.cc যেসকল সুবিধা রয়েছে তা নিম্নরুপ-
• এক একাউন্টে থেকে আপনি ২ টা ডমিন নিতেপারবেন ১ বছরের জন্য।
• DNS, Domain Forwording, Name Record এর সুবিধা রয়েছে।
• প্রথম বছরের পর রিনিউ করতে মাত্র ৩ ডলার লাগবে। (যদি ব্যাক্তিগত ব্যবহারের জন্য ডমিন নেন তাহলে রিনিউ ফি লাগবে না)
• রেফারেলের সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে এক্সট্রা ইনকাম করতে পারবেন।
• co.cc ডমিন কে ইচ্ছে করলে এডসেন্স-এ পার্কিং করতে পারবেন।
• ডমিন সেটাপের সকল গাইড-ও রয়েছে।
৩. co.tv: এরাও ফ্রি ডমিন জগতে বেশ নামি দামি। co.tv ১ বছরের জন্য ফ্রি ডমিন দেয়। co.tv তে রেজিস্ট্রেশন করলে আপনি পুর ১ বছরের জন্য ডমিনের মালিক হয়ে যাবেন। co.tv যেসকল সুবিধা রয়েছে তা নিম্নরুপ-
• এক একাউন্টে থেকে আপনি ৩ টা ডমিন নিতেপারবেন ১ বছরের জন্য।
• DNS, Domain Forwording, Name Record, MX service এর সুবিধা রয়েছে।
• প্রথম বছরের পর রিনিউ করতে মাত্র ৩+ ডলার লাগবে। (যদি ব্যাক্তিগত ব্যবহারের জন্য ডমিন নেন তাহলে রিনিউ ফি লাগবে না)
• রেফারেলের সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে এক্সট্রা ইনকাম করতে পারবেন।
• co.tv ডমিন কে ইচ্ছে করলে এডসেন্স-এ পার্কিং করতে পারবেন।
• যারা এফিলিয়েশন করেন তাদের জন্য এই ডমিনটা বেশ কাজের।
৪. cc.cc: এরাও বেশ নামি দামি সাইট। cc.cc ১ বছরের জন্য ফ্রি ডমিন দেয়। cc.cc তে রেজিস্ট্রেশন করলে আপনি পুর ১ বছরের জন্য ডমিনের মালিক হয়ে যাবেন। cc.cc যেসকল সুবিধা রয়েছে তা নিম্নরুপ-
• এক একাউন্টে থেকে আপনি ৩ টা ডমিন নিতেপারবেন ১ বছরের জন্য।
• DNS, Domain Forwording, Name Record, MX service এর সুবিধা রয়েছে।
• প্রথম বছরের পর রিনিউ করতে মাত্র ৩+ ডলার লাগবে।
• রেফারেলের সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে এক্সট্রা ইনকাম করতে পারবেন।
• cc.cc ডমিন কে ইচ্ছে করলে এডসেন্স-এ পার্কিং করতে পারবেন।
• cc.cc ডমিন আর একটা সুবিধা আছে আর তা হল- এটা গুগলের এপস্‌ সাপোর্ট করে।
৫. ka.hn: এরা ফ্রি ডমিন জগতে নতুন। কিন্তু বেশ ভাল। ka.hn ২ বছরের জন্য মোট ৫টি ফ্রি ডমিন দেয়। ka.hn তে রেজিস্ট্রেশন করলে আপনি পুর ২ বছরের জন্য ডমিনের মালিক হয়ে যাবেন। ka.hn যেসকল সুবিধা রয়েছে তা নিম্নরুপ-
• এক একাউন্টে থেকে আপনি ৫ টা ডমিন নিতেপারবেন ২ বছরের জন্য।
• DNS, Domain Forwording, Name Record, MX service এর সুবিধা রয়েছে।
• বছর শেষ হয়ে যাবার পর রিনিউ করতে মাত্র ৩+ ডলার লাগবে।
• রেফারেলের সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে এক্সট্রা ইনকামও করতে পারবেন।
Please stay with this blog

Most popular tips for how to SEO your website


আমরা অনেকেই সখের বসে বা টাকা ইনকামের জন্য ওয়েবসাইট বানিয়ে থাকি। ওয়েব সাইটে যত বেশী কন্টেন্ট ই থাকুক না কেন,ওয়েব সাইটে যদি ভিজিটর না থাকে তা পরিপূর্ণতা পায় না। অনেকের ব্লগে ভাল ভাল পোস্ট হয় কিন্তু ভিজিটর নেই। তো আজকে আমি দেখাব কিভাবে আপনি ফ্রিতে অনেক ভিজিটর নিতে পারেন। আপনি আজকে যেভাবে ভিজিটর বৃদ্ধি করবেন এটা মূলত অ্যালেক্সা র্যাংক কমানোর জন্য একটা উত্তম টিপস।

তার আগে জেনে নিন অ্যালেক্সা কি :

অ্যালেক্সা বিশ্বের একটি জনপ্রিয় টুলস যার মাধ্যমে সহজেই ওয়েবসাইটের মানগত দিক সম্পর্কে বেশ ভাল ধারনা লাভ করা যায় । অ্যালেক্সা ট্রাফিক রেংকটি নির্ধারিত হয় অ্যালেক্সা কোয়াটার্লি(৩ মাস) পঞ্জিকার সময় অনুযায়ী। অ্যালেক্সার ওয়েব র্যাঙ্ক নির্ণয় করা হয় এলেক্সা ব্যবহারকারীদের টুলবার থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে । অবযালেক্সা রেংক নির্ভর করে আপনার সাইটে কোন উৎস থেকে ভিজিটর আসছে এবং তারা কি পরিমান সময় আপনার সাইটে কাটাচ্ছে ইত্যাদির উপরে নির্ভর করে তারা গুগল এনালাইস্টিক্স টুলস এর মত এক ধরনের টুলস ব্যাবহার করে এসকল তথ্য গ্রহন করে থাকে। সাধারণত বিজ্ঞাপন দাতারা যখন কোনো সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চায় তার পূর্বে তারা সেই সাইটের মানকে অ্যালেক্সা রেঙ্কিং টুলস দিয়ে পরিক্ষা করে থাকে।আর আপনার সাইটের অ্যালেক্সা রেঙ্ক যদি বেশি থাকে তাহলে বিজ্ঞাপন দাতারা আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে আগ্রহী হবে না। সংক্ষেপে জেনে নিলেন অ্যালেক্সা রেঙ্ক কি?

এখন দেখুন কিভাবে আপনি আপনার সাইটের অ্যালেক্সা রেঙ্ক কমাবেন:

আমি আগেই বলেছি অ্যালেক্সা রেংক নির্ভর করে আপনার সাইটে কোন উৎস থেকে ভিজিটর আসছে এবং তারা কি পরিমান সময় আপনার সাইটে কাটাচ্ছে ইত্যাদির উপরে। এর মানে হচ্ছে শুধু ভিজিটরের পরিমাণ দিয়ে অ্যালেক্সা রেঙ্ক নির্ধারণ হয় না।এখানে ভিজিটরের মান এবং কোন উৎস থেকে ভিজিটর আসছে সেই দিকটা প্রকটভাবে বিবেচনা করা হয়। তো আজকে আপনি যেভাবে ভিজিটর নিবেন এই ভিজিটর গুলি অ্যালেক্সা টুলবার ব্যাবহারকারী এবং এ ১ জন ভিজিটরের মর্যাদা ১০০ জন সাধারণ ভিজিটরের সমমূল্য। প্রথমে এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন। তারপর লগিন করে ড্যাশবোর্ডো যান। প্রথমে আপনাকে ১০০ পয়েন্ট বোনাস দেওয়া হবে।

Most popular tips for how to SEO your website


  এখন ওপরে মেনু বাটনে ক্লিক করে মেনু আনুন।

তারপর Manage website অপশনে গিয়ে Add new website এ আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিন। Limit points এ আপনি ডেইলি কত পয়েন্ট খরচ করতে চান তা লিখুন। ব্যাস আপনার লিমিট অনুযায়ী আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়তে থাকবে।

এখন দেখুন কিভাবে পয়েন্ট আর্ন করবেন:

এখন ড্যাশবোর্ডের মেনু বাটনে ক্লিক করলে দেখবেন Launch Auto Surf নামে একটা অপশন আছে। ওটাতে ক্লিক করে বসে থাকুন আপনার কিছুই করতে হবে না পেজ সয়ংক্রিয় ভাবে অটো সার্ফ হতে থাকবে এবং আপনার পয়েন্ট বৃদ্ধি পেতে খাকবে।

রেফারেলের মাধ্যমে আপনি বড়তি পয়েন্ট পেতে পাড়বেন। Referrals এ ক্লিক করলে আপনি আপনার রেফারেল লিংক পাবেন আর প্রতি একজন রেফারেল ইউজারের জন্য আপনি ১০০০ পয়েন্ট পাবেন। একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যত পয়েন্ট আর্ন করতে পারবেন আপনার সাইটে তত বেশী ভিজিটর যাবে। এভাবে কাজ করার দুই একদিন পর আপনার সাইটের অ্যালেক্সা রেঙ্ক চেক করে দেখুন আগের চেয়ে আপনার সাইটের অ্যালেক্সা রেঙ্ক তিন ভাগ কমে গেছে। ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে পরার জন্য।
Please stay with this blog

10 tips for increase your youtube videos visitors


একটি প্রশ্নের সম্মুখিন হয়েছি অনেকবার। অনেকেই ফোন করে জানতে চেয়েছেন- ইউটিউবের বিস্তারিত কেন লিখিনি আমার বইতে? ভিডিও কিভাবে মন্টানাইজেশন করতে হবে? টাকা উঠাবো কিভাবে? কিংবা ইউটিউব ভিডিও এস ই ও করব কিভাবে?

 

10 tips for increase your youtube videos  visitors


প্রথমেই বলে নেই, আমিও আপনাদের মত বাংলাদেশ থেকে ইউটিউব ব্যবহার করি, আমি বেশিরভাগ সময় ব্যয় করি কিভাবে ইউটিউব থেকে বেশি আয় করা যায়। যারা ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় করেন এরকম অনেকের কাছেই আমি জানতে চেয়েছিলাম, তারা কিভাবে করে; অনেকেই আমাকে শিখাতে চেয়েছে- কিভাবে আয় করা যায় ইউটিউব থেকে, আর এ জন্য মোটা অর্থ ও তারা দাবী করেছে। এরপর মাথায় চেপে গিয়েছিলো তারা যদি পারে আমি পারব না কেন? এর পর থেকেই ইউটিউব নিয়ে ঘাটাঘাটি। আমি ইউটিউব এর কোন গুরু না, আমি প্রতিনিয়ত যা শিখি, নতুন যা জানতে পারি ইউটিউব সম্পর্কে তাই আপনাদের জানানোর চেষ্টা করি। ইউটিউব নিয়ে আমি একটি ছোট ই-বুক লিখেছি, যারা সংগ্রহ করতে চান তারা এই লিঙ্ক এ ক্লিক করে নামিয়ে নিতে পারেন।
আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব ১০ টি উপায়, যা আপনি ঠিকমত ব্যবহার করতে পারলে অবশ্যই আপনার ভিডিওটির ভিউয়ার বাড়বে।


১. আপনার ভিডিওটির এস ই ও করুন
খেয়াল করুন আপনার ভিডিওর টাইটেল, বর্ণনা এবং ট্যাগ ঠিকমত আছে কিনা। অবশ্যই এগুলো কি ওয়ার্ড সার্চ করে পাওয়া যাবে এরকম কিছু ব্যবহার করুন। আপনার বর্ণনার মধ্যে অবশ্যই কি ওয়ার্ড ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন ভিডিওর এস ই ও হচ্ছে আপনার ভিডিওর ভিউয়ার বাড়ানোর সবচেয়ে বড় কৌশল। আপনার টাইটেলের মধ্যে সেই কি ওয়ার্ডটি ব্যবহার করেন যা কেউ সার্চ দিলে পেয়ে যাবে।


২. ভিডিওর একটি ভালো ছবি দিন
আপনি ভিডিওটি আপলোড করার পর ইউটিউব আপনাকে ৩টি ছবি নিজে থেকেই দিয়ে দিবে, আপনার ভিডিওর জন্য। সেই ৩টি ছবিতেই যদি আপনি কি বলতে চাচ্ছেন তাই থেকে থাকে তাহলে সেখান থেকে যেটি ভালো সেটি নির্বাচন করুন, আর যদি না থাকে তাহলে অবশ্যই সেরকম একটি ছবি দিন যাতে আপনার পুরো ভিডিওটির কথা বলা থাকে। যেমন ধরুন আপনি একটি কার বিক্রি করার ভিডিও তৈরি করেছেন, তাহলে ভালো দেখে একটি কার এর ছবি আপলোড করুন, যেটা দেখে আপনার গ্রাহকরা আপনার ভিডিওটিতে ক্লিক করবে।


৩. ফেসবুক ব্যবহার করুন
কেউ মানেন আর না মানেন লিঙ্ক বিল্ডিং করার জন্য ফেসবুক হচ্ছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম। আপনি যে ভিডিওটি ইউটিউবে আপলোড করেছেন সেটা ফেসবুকে শেয়ার করুন। ফেসবুকে বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে আপনার ভিডিওটি প্রমোট করুন, ফেসবুক থেকেই পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত ভিউয়ার। আপনার ফ্রেন্ড সংখ্যা যদি ৫০০০ হাজার এর মত হয়, তাহলে একবার চিন্তা করে দেখুন; আপনার এই ৫০০০ হাজার ফ্রেন্ড এর আরো ৫০০০ হাজার ফ্রেন্ড আছে, শুধুমাত্র আপনার একটি পোস্ট আপনার বন্ধু থেকে তার বন্ধু, তার বন্ধু থেকে তার বন্ধু এভাবে কয়েক হাজার লোক এর কাছে পৌছে যাবে আপনার ভিডিওটি।


৪. টুইট করতে কখনোই ভুলবেন না
ফেসবুক এর পাশাপাশি টুইটারও অনেক বড় মাধ্যম লিঙ্ক বিল্ডিং এর জন্য। আপনি আপনার টুইটার একাউন্টে ফোলোয়ার বাড়াতে থাকুন, যত ফলোয়ার বাড়বে, তত আপনার লাভ। আপনার চ্যানেলের প্রতিটি ভিডিও টুইটারে শেয়ার করতে থাকুন, আর সেগুলো আপনার ফলোয়ারের কাছে পৌছে যাবে। আর যত বেশি ফোলোয়ার তত বেশি ভিডিও ভিউ।


৫. কল টু একশন
অনেকে হয়ত এই বিশয়টি নাও বুঝতে পারেন, কিন্তু এই কাজটি করা সবচেয়ে সহজ। আপনি আপনার ভিডিওর শেষে আপনার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করার জন্য ভিউয়ারকে আহ্বান করতে পারেন- ধরুন আপনার প্রোডাক্টই কার বিক্রি করা নিয়ে, তাহলে আপনি বলুন- নতুন নতুন কার এর খবর পেতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করুন আমার চ্যানেল, আর পেতে থাকুন আমার নতুন গাড়ি নিয়ে আপকামিং ভিডিও। এতে করে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়বে, আর সাবস্ক্রাইবার বাড়লে বাড়বে আপনার ভিডিওটির ভিউয়ার। 

 

 ৬. সময় ঠিক করুন
আপনি টিভিতে একটি নির্ধারিত সময়ে আপনার পছন্দের অনুষ্ঠান দেখে থাকেন; তাই না, সেরকম ইউটিউবে আপনার সাবস্ক্রাইবারাও একটি নির্ধারিত সময়ে অপেক্ষায় থাকে আপনার নতুন ভিডিওটি দেখার জন্য। এজন্য সব সময় চেষ্টা করবেন নির্ধারিত সময়ে আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে।


৭. আপনার চ্যানেলের জন্য একটি ওয়েব সাইট খুলুন
আপনার চ্যানেলে জন্য একটি ওয়েব সাইট খুলুন। ওয়েব সাইটে প্রতিদিন আপনার আপলোড করা ভিডিওগুলোর রিভিউ লিখুন। এতে করে আপনার ওয়েব সাইট এর ভিজিটর বাড়বে, আর এর সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে আপনার চ্যানেলের ভিউয়ার।


৮. চেষ্টা করুন নিউজ লেটার বানানোর
আপনার চ্যানেলের জন্য প্রতি সপ্তাহে একটি করে নিউজ লেটার বানানোর চেষ্টা করুন। ভালোভাবে ডিজাইন করে আপনার সাবস্ক্রাইবারদের কাছে পাঠিয়ে দিন আপনার তৈরি করা নিউজ লেটার। নিউজ লেটার পাঠানোর জন্য আপনার ওয়েব সাইটে একটি নিউজ লেটার সাবস্ক্রাই বাটন রাখুন। এখান থেকেই পেয়ে যাবেন আপনার অনেক সাবস্ক্রাইবার। যার ফলে বাড়বে আপনার চ্যানেলের ভিডিওর ভিউয়ার।


৯. আপনার ভিডিওর বিজ্ঞাপন দিন
আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওগুলোর বিজ্ঞাপন দেওয়ার চেষ্টা করুন। বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য গুগল এডওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এই একটি মাধ্যম যেখান থেকে আপনার ভিডিওতে প্রতিদিন টার্গেট ভিউয়ার আসবেই। ২ ডলার করে যদি আপনি আপনার ভিডিওটির বিজ্ঞাপন দেন তাহলে দিন শেষে আপনার ভিডিওটির ভিউয়ার সংখ্যা দাঁড়াবে ৫০-১২০ টির মত, যেখান থেকে আপনার বিজ্ঞাপনে ক্লিক পড়বে মিনিমাম ২০-৩০টি।


১০. চ্যানেলের একটি ট্রাইলার তৈরি করুন
সব শেষ কাজ হিসেবে যা করতে পারেন তা হল, চ্যানেলের একটি ট্রাইলার তৈরি করুন। আর এই ট্রাইলার এর মাধ্যমে জানিয়ে দিন আপনার চ্যানেলটি আসলে কি নিয়ে।
আশা করছি এই কাজগুলো ঠিকমত করতে পারলে অবশ্যই সফলতা আসবেই

Please stay with this blog

Automatic log out tricks from your facebook account

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন মানুষ খুজে পাওয়া দুস্কর, যেখানে ইন্টারনেট আছে সুযোগ পেলেই সেখানে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এ একবার লগিন করতে মন চাই আমাদের সবারই, সে কাজটি করেও থাকি মাঝে মধ্যে । এমন কি আমরা এমনই ফেসবুক পাগল যে  আমাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এমন অনেক কিছুই আমরা রেখে দি যা অন্যের হাতে চলে গেলে নিজের অনেক ক্ষতিও হতে পারে সঠিক বললাম কিনা আপনারাই বলুন । 

তাই সাবধানের মার নেই এ কথার সাথে একমত হয়ে আমার আজকের এই পোষ্টটি আপনাদের সাথে শেয়ার করা ।  মনে করুন, আপনি আপনার  বন্ধুর মোবাইল বা কম্পিউটারে আপনার Facebook Account লগিন করেছেন কিন্তু আপনি আপনার Facebook Account লগ আউট করতে ভুলে গেছেন, এখন আপনি কি করবেন ।আপনার ঐ বন্ধুকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগ আউট করতে বলাটা নিশ্চয় বোকামির পরিচয় দেওয়া হবে কি ঠিক বললাম তো ?  চলুন দেখে নেওয়া যাক আপনার করনীয় কি, প্রথমে আপনি বর্তমানে যেখানে আছেন সেখানেই আপনার Facebook Account লগিন করুন, এরপর Account Settings এ যান, সেখান থেকে Security অপশনে যান, দেখুন Where You’re  Logged In এই লেখটি আছে, এই লেখার উপর ক্লিক করুন । লক্ষ্য করুন আপনার Facebook Account কোথায় লগিন করা আছে তা দেখা যাচ্ছে ।

Automatic log out tricks from your facebook account

আপনি যে ডিভাইস থেকে Facebook Account লগ আউট করতে চান তার পাশে লেখা End Activity তে ক্লিক করুন । দেখুন আপনার অ্যাকাউন্টি ঐ ডিভাইস থেকে লগ আউট হয়ে গেছে । টিউনটি পুর্বে প্রকাশিত হয়েছে এখানে । পোষ্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না কিন্তু । আল্লাহ হাফেজ ।

Please stay with this blog